ভারত নয় জমির টুকরো স্বত্ব
এ জাগ্রত রাষ্ট্রীয় পৌরুষত্ব;
যার কঙ্করে কঙ্করে রয়েছে শঙ্কর
বিন্দু বিন্দু জলে গঙ্গারই অন্তর।
বাঁচবো মোরা রাষ্ট্রেরই জন্যে
আসবে মরণ সে দেশধন্যে।
অটলজীর মূল কবিতাটি:
ভারত জমীন কা টুকরা নহীঁ
জীতা জাগতা রাষ্ট্রপুরুষ হ্যায়
ইসকা কংকর-কংকর শঙ্কর হ্যায়।
ইসকা বিন্দু বিন্দু গঙ্গাজল হ্যায়।
হম জিয়েঙ্গে তো ইসকে লিয়ে
মরেঙ্গে তো ইসকে লিয়ে।
অটলজী আর একটি কবিতা:
जो कल थे,
वे आज नहीं हैं।
जो आज हैं,
वे कल नहीं होंगे।
होने, न होने का क्रम,
इसी तरह चलता रहेगा।
हम हैं, हम रहेंगे,
यह भ्रम भी सदा पलता रहेगा।
(– अटल बिहारी वाजपेयी)
এই কবিতার বঙ্গানুবাদ করেছেন ড. কল্যাণ চক্রবর্তী:
কাল ছিলেন যিনি
আজ চিহ্ন নাই;
আজ যাহারে চিনি
কাল তিনি কোথায়?
থাকা বা না থাকার এই ক্রম
এমনি তো চলার নিয়ম!
আমরা আছি, আমরা বাঁচি
পালিত হয়েছে এই ভ্রম।
অটলজী যেদিন লোকান্তরিত হন, সেইদিন অফিস থেকে ফেরার সময় খবর পান ড. চক্রবর্তী। আর ট্রেনের মধ্যে দাঁড়িয়েই নীচের এই কবিতাটি রচনা করেন। তৎক্ষণাৎ মোবাইলে টাইপ করে উনার প্রতি শ্রদ্ধা জানান। কবিতাটি সেসময় ভাইরাল হয়েছিল। তা পুনরায় পরিবেশিত হল —
ব্রহ্মবিহারী
অটল প্রেরণা আসে অতন্দ্র প্রহর
সনাতনী বোধ জাগে বর্ধিষ্ণু বহর।
পূর্ণতার মহামন্ত্র অন্তরের সুধা
ভারতের পুণ্যভূমে রাজিল বসুধা।
সৌকর্য কবিত্বময় নিরন্তর জাগে
আত্মজয়-সুবচন ধায় পুরোভাগে–
আমারে কাঁদালে তুমি যেমত ভারত
নিই তব পুণ্যা’ম চির সারস্বত।
ব্রহ্ম বিহারী অটল বিহারী পদ্মবিভূষণ,
তোমায় মনসিজ দিয়ে সাজাবো যতনে।